ইউরোপ আমেরিকার মেয়েদের জিন্সের সঙ্গে শার্টের প্রচলন পুরনো হলেও এ দেশে নয়। সমাজের খুব উঁচু শ্রেণীর মানুষ ছাড়া এই পোশাকে মেয়েদের খুব একটা দেখা যেত না। তবে সে দিন গত হয়েছে। কলেজ ভার্সিটির মেয়েরা আজকাল জিন্সের সঙ্গে শার্ট পরছে। মানাচ্ছেও ভাল। দিনদিন ফ্যাশনে নতুনত্ব যোগ হচ্ছে। আর নতুনত্বের দিকে একটু বেশি আগ্রহ থাকা অস্বাভাবিক নয়। মেয়েদের ফ্যাশনের ক্ষেত্রে জিন্স প্যান্ট নতুন নয়, বেশ আগে থেকেই প্রচলিত, তবে নতুনত্বের সাথে বিভিন্ন স্ট্যাইল, ডিজাইন, কাটিং যোগ হচ্ছে জিন্স প্যান্টে। টপস, কুর্তি, টিশার্ট, শার্ট কিংবা শর্ট কামিজের সাথে পরতে পারেন জিন্স। জেনে নেওয়া যাক কোথায় কেমন জিন্স পরা উচিত....। ১. বুট কাট জিন্স ( এধরনের জিন্স সাধারণত কোমরের দিকে ন্যারো এবং হাটুর নিচ থেকে ওয়াইডার হয়ে থাকে। সব বয়সী মেয়েরা এ ধরনের জিন্স পরতে পারেন। তবে যাদের নিতম্ব বেশি প্রশস্ত তাদের জন্য এ ধরনের জিন্স বেশ মানানসই। ) Photographer: Mohammad SuJon Arf in ২. স্কিনি জিন্স ( এধরনের জিন্স দেহের সাথে আঁটসাঁট হয়ে থাকে। সাধারণত উঠতি বয়সী কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের মধ্যে এ ধরনের জিন্স...
পাওয়ার-অব-এটর্নি বা আম-মোক্তারনামা কি ? Spider Crime Tips পাওয়ার-অব-এটর্ণি বলতে এমন এক দলিল কে বোঝায় যার মাধ্যমে কোন ব্যক্তি তার পক্ষে উক্ত দলিলে বর্নিত কার্য-সম্পাদনের জন্য আইনানুগভাবে অন্য কোন ব্যক্তির নিকট ক্ষমতা প্রদান করেন। সুতরাং,পাওয়ার-অব-এটর্নি'র অধীনে ক্ষমতা প্রাপ্ত ব্যক্তি মূল মালিকের ন্যায় প্রায় এক-ই ক্ষমতা উপভোগ করে থাকে। পাওয়ার-অব-এটর্নি প্রধানত দুই প্রকারঃ ১। প্রত্যাহারযোগ্য পাওয়ার-অব-এটর্নি; এবং ২। অ-প্রত্যাহারযোগ্য পাওয়ার-অব-এটর্ণি অ-প্রত্যাহারযোগ্য পাওয়ার-অব-এটর্ণিঃ স্থাবর সম্পতি বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে, বিক্রয় চুক্তি সম্পাদনের বা loan নেওয়ার বিপরীতে স্থাবর সম্পত্তি বন্ধক প্রদানের জন্য প্রদত্ত পাওয়ার-অব-এটর্ণিকে উদ্দেশ্যে অ-প্রত্যাহারযোগ্য পাওয়ার-অব-এটর্ণি বলে। এরুপ পাওয়ার আব এটর্ণি-তে পাওয়ার গ্রহীতার মূল মালিকের ন্যায় প্রায় একই ক্ষমতা থাকে। অ-প্রত্যাহারযোগ্য পাওয়ার-অব-এটর্ণি'র ক্ষেত্রে পাওয়ার গ্রহীতার মৃত্যু হলে বা আইনগতভাবে দলিল সম্পাদনে অক্ষম হলে উক্ত মৃত বা অক্ষম পাওয়ার গ্রহ...
প্রথমে যেনে নেই গিরগিটি কি? প্রকৃতির এক আশ্চর্য প্রাণী গিরগিটি। মুহূর্তের মধ্যে রং পাল্টে ধোঁকা দিয়ে দেয় শিকারী কিংবা শত্রুপক্ষকে। এই আজব ধরনের বৈশিষ্ট্য খুব কম সংখ্যক প্রাণীরই আছে। পৃথিবীতে প্রায় একশ ষাট প্রজাতির বহুরূপী গিরগিটির দেখা মেলে। এদের বেশিরভাগ আফ্রিকা, মাদাগাসকার, স্পেন ও পর্তুগাল নিবাসী। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে শ্রীলঙ্কাতেও বেশি দেখা যায়। যুক্তরাষ্ট্রের কিছু অংশে যেমন ক্যালিফোর্নিয়া, ফ্লোরিডা ও হাওয়াইয়ের বনভূমিতেও এরা বসবাস করে। গিরগিটি শরীরের রং পরিবর্তনের কৌশলের জন্যেই মোটামুটি অধিক পরিচিত। বহুরূপী গিরগিটি নিজেদের গায়ের রং পরিবর্তন করতে পারে। কিন্তু তারা...... ফটোগ্রাফারঃ সুজন । সৌখিন আলোকচিত্রী https://www.facebook.com/mohammadsujon.arfin তাদের শরীরের রং যে বাইরের প্রকৃতির সঙ্গে খাপ খাওয়াতে বদলায়, তা নয়। এমনকি তারা ইচ্ছা মতো যেকোনো রংও ধারণ করতে পারে না। প্রত্যেকেই কিছু নির্দিষ্ট রং ধারণ করার সীমাবদ্ধতা আছে। প্রধানত গিরগিটির মনের অবস্থার ভিত্তিতে তাদের গায়ের রং বদলায়। যেমন ভয় অথবা রাগ। নিজে...
Comments
Post a Comment